বুধবার, ১১ জানুয়ারী, ২০১২

কিছু উক্তি

মানব মন মাঝেমধ্যে কিছু অদ্ভুত কান্ড ঘটায়। তার মধ্যে একটি হলো বলা নেই কওয়া নেই হুট করেই প্রেমে পড়ে যায়।


একজন ভাল মানুষ হবার জন্য আপনার মধ্যে দু'টি গুনাবলী অবশ্যই থাকা দরকার। প্রথমত- ভাল মন, দ্বিতীয়ত- সেই মনের নিয়মিত পরিচর্যা।


ভালবাসা মাপার জন্য বিজ্ঞানীরা এই পর্যন্ত কোন মাপকাঠি বানাতে পারে নি। যদি পারত তাহলে সেখানে প্রথম স্থানে থাকতো "মা" নামের নিঃস্বার্থ মহিলাটি।


অন্ধকার মানুষকে তার স্বরুপ চিনিয়ে দেয়, জাগতিক মিথ্যা-অভিনয়ের মুখোশ খুলে নিয়ে তাকে দাঁড় করিয়ে দেয় স্বরুপের সম্মুখে।


মন জিনিসটা ভীষণ রকম অদ্ভুত। মন আমাদের হওয়া স্বত্তেও এর উপর কোন নিয়ন্ত্রণ নেই আমাদের।


যার অপেক্ষা প্রচন্ড ঝড়ের, এক পশলা বৃষ্টিতে তার মন ভরে না।


আকাশে চাদঁ উঠলে যেমন তা লুকিয়ে রাখা যায় না, তেমনই নতুন প্রেমে পড়লেও শত চেস্টার পরও লুকিয়ে রাখা সম্ভব না।


মৃত্যু নিয়ে আমাদের ভয়টা সব সময়কার। ভয়টা আসলে মরে যাবো তা নিয়ে নয়, ভয়টা হলো জবাবদিহি করার- পৃথিবীতে যত পাপ করেছি তার জবাবদিহি।


কোন জিনিস না পাওয়া পর্যন্ত সেটার প্রতি অন্য রকম এক আকর্ষণ কাজ করে। কিন্তু জিনিসটার যত কাছাকাছি যাওয়া হয়, জিনিসটার প্রতি আকর্ষণ ধীরে ধীরে তত কমতে থাকে।


অর্ধ চাদঁ জিনিসটা কেমন যেন! চোখের সামনে পড়লে নিজেকে অপূর্ণ মনে হয়। তখন ইচ্ছে জাগে নিজেকে পূর্ণ করার।


চোখের জল সবচেয়ে পবিত্র জিনিসের মধ্যে অন্যতম। তাই এটাকে সব সময় লুকিয়ে রাখতে হয়, নয়তোবা যে কেউ দেখে ফেললে অপবিত্র হয়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে।



প্রতিটি মানুষই অপূর্ণ; আর এই অপূর্ণতাই আমাদের মাঝে পূর্ণতাকে কাছ থেকে দেখার আখাঙ্খা সৃষ্টি করে। আমরা যতটা পূর্ণতার কাছাকাছি পৌঁছাই, নিজেকে ততটাই অপূর্ণ মনে হতে থাকে।
পূর্ণতা আর অপূর্ণতা, একটি বৃত্তাকার গন্ডির বাইরে কিছুই নয়।




নিজের জন্য কিছু করায় যতটা প্রশান্তি পাওয়া যায়, তার চেয়ে হাজার গুন বেশি প্রশান্তির ছোয়া পাওয়া যায় অন্যদের জন্য কিছু করলে; বিশেষ করে অসহায় কারো জন্য।


ভালবাসার জন্য অফুরন্ত সময়ের প্রয়োজন হয় না, এক চিলতে রোদ কিংবা এক ফালি জোসনা গায়ে মাখার সময়টুকুতেও একটি পরিপূর্ণ ভালাবাসার অধ্যায় রচিত হতে পারে।


মাঝে মাঝে মাথার ভেতরটা শুন্য হয়ে যায়, কেমন যেন খালি খালি লাগে। মনে হয় মাথার ভেতর কি যেন নেই, কি যেন নেই ! তখন সব কিছুতেই অসহ্যভাব চলে আসে। কেউ ভাল ভাবে কিছু বললেও বিরক্ত লাগে তা শুনতে। বড়ই অদ্ভুত সময় সেটা।

হাত বাড়ালেই যাকে পাওয়া যায়, হাত ছেড়ে দিলেই কিন্তু সে বহুদূরে চলে যায়।


চোখ বন্ধ রাখলেই কেউ অন্ধ হয়ে যায় না। আমরা সবই দেখি এবং দেখেও না দেখার ভান করি কিংবা চোখ বন্ধ করে ফেলি। আমরা বাঙ্গালী, চোখের সামনে ঘটতে থাকা অন্যায় দেখেও আমরা তা না দেখার ভান করে পাশ কাটিয়ে যেতে মাহির।


প্রতিটি মানুষই খোলস দ্বারা আবৃত থাকে। কেউ কেউ সেই খোলস থেকে বের হয়, আবার অনেকে সারাজীবন চেষ্টা করেও খোলস থেকে বের হতে পারে না বা হয় না। আর এজন্যই মানুষকে বুঝা সবচেয়ে কষ্টসাধ্য। তবে যারা খোলস ছেড়ে বাইরে আসে তাদেরকে বুঝা অনেকটাই সহজসাধ্য; ব্যাপারটা পানি দিয়ে চিনি গুলীয়ে শরবত খাওয়ার মতো।


কেউ জেনে শুনে আগুনে ঝাপ দিতে চাইলে তাকে আটকানোর দরকার নেই, কিছুক্ষণ পর সে নিজেই ওখান থেকে বের হবার জন্য মরিয়া হয়ে উঠবে।


ভালবাসার মানুষটির অবহেলা সহ্য করার ক্ষমতা বিধাতা আমাদের দেয় নি।


বেঁচে থাকার জন্য শুধু শ্বাসপ্রশ্বাসই যথেষ্ট নয়। দরকার একটি গাছের, যা কিনা প্রতিদিন আপনাকে ঠিক সেই পরিমাণ অক্সিজেন সরবরাহ করবে, যা দিয়ে প্রশান্তির শ্বাস নেওয়া যায়।


দাত বের করে হাসলেই কিন্তু হাসি সুন্দর হয়ে যায় না, কারো কারো দাত কিন্তু হলুদ কিংবা ফোকলা থাকে। তেমনি বাইরের রূপ দেখেই মানুষ চেনা যায় না, কেননা অনেক সময় তার ভেতরে কুচকুচে বিষাক্ত কালো সাপও বাস করে।


রাত যত গভীর হয়; অশরীরী আত্মা, ভূত-প্রেত, জ্বীন ততো নিকটে আসে।


শকুনের চোখ আর প্রেমিকার চোখ সমতুল্য; দু'টিই সাঙ্ঘাতিক তীক্ষ্ণ।


আমরা হচ্ছি পেট মোটা জাতি, যা পাই তাই পেটে পুরে দিতে চাই।


উড়ে যেতে ইচ্ছে হলেই উড়ে যাওয়া যায় না, কিছু থাকে যা উড়তে গেলেই নিচ থেকে টেনে ধরে রাখে।


প্রতিটি প্রেমিক পুরুষের দিনের অর্ধেকটা সময় শুধু এই ভেবেই নস্ট হয়- আজ কিভাবে তার প্রেয়সীর মন রক্ষা করবে, পাছে তার দিনের পাশাপাশি রাতের ঘুমও হারাম না হয়ে যায়।



গরম গরম জিলাপি খাওয়ার স্বাদ যেমন, প্রেমিকার কাছ থেকে বকা খাওয়ার স্বাদটাও তেমন।

বেঁচে থাকার খাতিরে জীবনে কমপক্ষে একটা প্রেম করা প্রতিটি মানুষের উচিত। যারা প্রেম নামক জিনিসটা থেকে বঞ্চিত তারা অনেক কিছু থেকে বঞ্চিত।


বড় মনের মানুষরা কাউকে নিচু মনে করে না; বরং নিচু মনের মানুষরাই অন্যদের নিচু মনে করে।
---ক্ষণিকের আগুন্তুক 


মানুষের জীবন অনেকটা শুঁকিয়ে যাওয়া নদীর মত। উত্থান পথন, ভালবাসা, দুঃখ-কষ্ট, সুখ এবং পরিশেষে মৃত্যু।
 
---ক্ষণিকের আগুন্তুক 


জীবনটাকে খুব কাছ থেকে দেখার চেষ্টা করো, কারন সেটা একবার চলে গেলে পরে আফসোস করেও ফিরে পাবে না।
  ---ক্ষণিকের আগুন্তুক  

ভালবাসার সাথে কিছুটা আদর মিশলেই তাকে প্রেম বলে।
  ---ক্ষণিকের আগুন্তুক  

যে পাখি উড়ে যেতে চায়, তাকে উড়ে যেতে দাও। কেননা তার ফিরে আসার থাকলে, দিন শেষে সে তোমার নীড়েই ফিরে আসবে।
  ---ক্ষণিকের আগুন্তুক  

কেউ চলে যেতে চাইলে তাকে যেতে দিতে হয়, কেননা কাউকে জোড় করে নিজের সাথে জড়িয়ে রেখে কষ্ট দেওয়ার কোন অধিকার আমাদের নেই।
  ---ক্ষণিকের আগুন্তুক  

নতুন কারো আগমন জীবনের স্বাভাবিক গতিপথটাকে অনেক খানি বদলে দেয়। অনেক সময় আপনজনকে পর হতে দিতেও সংকোচ হয় না। তাই নতুন কাউকে জীবনে আনায়নের পূর্বে একবার নয়, শ'বার নয়, হাজার বার ভেবে নেওয়া উচিত।
  ---ক্ষণিকের আগুন্তুক  

মাঝে মাঝে নিজের কষ্টগুলোকে নিজেকেই শান্ত করতে হয়। তা না হলে সেই কষ্টগুলো জমে জমে অনেক বড় 
 আকার ধারন করতে পারে। -- ক্ষণিকের আগুন্তুক ( অঝর শ্রাবণ ধাঁরা)  

সত্যিকারের বন্ধুরা কখনো কোন কারনেও নিজের বন্ধুদের বিপদে ফেলে না, যদিও সে বিপদে পড়ুক। 
--- ক্ষণিকের আগুন্তুক (অঝর শ্রাবণ ধাঁরা ২য় পর্ব) 

মানুষের স্বভাবসুলভ প্রকৃতি হচ্ছে অন্যের জিনিসকে নিজের ভাবা এবং নিজের মনে করে তার কাছ থেকে সব কিছু পাবার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করা। মানব জাতি সত্যি বড়ই অদ্ভুত!!!
  ---ক্ষণিকের আগুন্তুক  

তুমি কাউকে ভালবাসো, সেটা কি করে বুঝবে??? 

যখন তুমি অনুভব করবে যে, কারো কথা ভাবতেই তোমার শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে, সেটাই ভালবাসা।  ---ক্ষণিকের আগুন্তুক  

জীবন তোমাকে অনেক কিছু শিখাবে। যদি তুমি তা গ্রহণ করতে পারো, তাহলে তুমিই শ্রেস্ট মানব-মানবী।
---ক্ষণিকের আগুন্তুক   


জগতে এমন লোক খোঁজে পাওয়া মুশকিল, যার বৃষ্টি ভাল লাগে না। যদি এমন কাউকে পাওয়াও যায়, তাহলে ভাবতে হবে তার মধ্যে আবেগ বা অনুভূতির ঘাটতি রয়েছে।
 ---ক্ষণিকের আগুন্তুক  

নিজেকে বুঝা হচ্ছে সবচেয়ে কঠিন কাজ। আর যদি কেউ দাবী করে যে, সে নিজেকে পুরোপরি বোঝে, তাহলে বুঝতে হবে- পাগলের রাজ্যের সবচেয়ে উপরের শিখরে তার অবস্থান।
 ---ক্ষণিকের আগুন্তুক  

মানুষের অনুভূতিগুলো ভাষায় প্রকাশ করা যায় না, এমনকি লিখেও না। কিছু কিছু বিষয় স্রষ্টা আমাদের নিজেদের মধ্যেই রেখে দিয়েছেন, যা প্রকাশের কিনা কোন মাধ্যমই নেই।
---ক্ষণিকের আগুন্তুক  

পৃথিবীতে সবচেয়ে কঠিন কাজের মধ্যে একটি হচ্ছে "মানুষ চেনা", যারা এটা ঠিক মত করতে পারে, তারাই সবচেয়ে সুখি আর পক্ষান্তরে যারা এর বিপরীত, তাদের দুঃখ পাহাড় ভেদ করে ঝর্ণার জল পড়ার চেয়েও বেশি কষ্টের।
---ক্ষণিকের আগুন্তুক 
 

যাদের মধ্যে কৃতজ্ঞতাবোধ নেই, তাদের প্রকৃত মানুষ বলা চলে না। আর সে যদি লেখক হয়, তাহলে তো কথাই নেই। 
---ক্ষণিকের আগুন্তুক 
 

যাকে ভালবাসা যায়, তার জন্য এত কিছু করেও কেন যেন মনে হয় কিছুই করে নি অফুরন্ত ভালবাসার উদাহরনটা বুঝি এমনই ---ক্ষণিকের আগুন্তুক 

কাউকে না পাওয়া পর্যন্ত, তাকে হারানোর কোন ভয় থাকে না কিন্তু যদি একবার তাকে পাওয়া হয়ে যায়, তবে তাকে হারানোর ভয়টাই মুখ্য হয়ে দাঁড়ায়
---ক্ষণিকের আগুন্তুক 

জীবনে যত বড়ই সমস্যা আসুক না কেন, কখনোই এর থেকে দূরে ভাগা উচিত হয় বরং সাহস করে সেই সমস্যার সামনাসামনি হয়ে, এর মোকাবেলা করাটাই বীরত্বের কাজ
---ক্ষণিকের আগুন্তুক 

ব্যস্ততা মানুষকে অনেক দূরে ঠেলে দেয়
---ক্ষণিকের আগুন্তুক 

স্বার্থ যেখানে কথা বলে,তার নাম হচ্ছে সম্পর্ক। যেখানে স্বার্থ শেষ হয়ে যায়, সেখানে সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা বিদ্যমান।-- 
ক্ষণিকের আগন্তুক




যারা নিজেদের সুখি বলে বিবেচনা করে,তারাই সব চেয়ে ভালো অভিনেতা/অভিনেত্রী। সুখ কখনোই এত সহজে ধরা দেবার পাত্র নয়। সুখকে ছিনিয়ে আনতে হয়, এর জন্য দরকার দক্ষ অভিনয়ের।-- ক্ষণিকের আগন্তুক


ভালবাসা অনেকটাই রংধনুর ন্যায়। যতটা সহজে হরেক রঙা রঙে রাঙিয়ে দেয় তাকে,ঠিক ততটাই সহজে রংহীন,ফ্যাঁকাসে করে দেয় তার ভুবন !!! ।।। 
-- ক্ষণিকের আগন্তুক


জীবনটা আমাদের প্রতিদিনই নতুন নতুন অভিজ্ঞতার সম্মুখীন করে,কিছু প্রত্যাশিত,আর কিছু হয়ত খুব বেশি রকম অপ্রত্যাশিত।
-- ক্ষণিকের আগন্তুক

self-satisfaction is the best satisfaction...
---ক্ষণিকের আগুন্তুক


ভাল থাকার প্রবল ইচ্ছাই একজনকে ভাল রাখার জন্য যথেষ্ট। 
---ক্ষণিকের আগুন্তুক

সবাই সাধারন হয়েই জন্মায়। তাই নিজেকে অসাধারন ভাবার কিছু নেই। কেউ নিজেকে নিজে অসাধারন ভাবলে তার ধারনা ভুল, কেননা অসাধারন হতে হলে সর্বপ্রথম তাকে খুবই সাধারন হতে হবে। 
---ক্ষণিকের আগুন্তুক


যখন খুব কষ্ট হয়, খোলা আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকি, তাতে কষ্ট অনেকটা কমে যায়। কেননা আকাশ সেই জন্মলগ্ন থেকে একা দাঁড়িয়ে রয়েছে, প্রজন্মের পর প্রজন্ম দেখেছে এই আকাশ, অনেকের অনেক কষ্ট প্রত্যক্ষ করে ঠাই দাঁড়িয়ে আছে। অনেকেকে রাতের অন্ধকারে আড়ালে কাঁদতে দেখেছে, ভরাক্রান্ত মনে জ্যোৎস্না পোহাতে দেখেছে অনেককে। আকাশ প্রতিটি মানুষের কষ্টকে নিজের করে নেয়, তাই আকাশের এতো কষ্টের মাঝে আমার কষ্ট খুবই ক্ষীণ মনে হয়। 
---ক্ষণিকের আগুন্তুক


সাফল্য সবসময় ধীরে ধীরে অর্জন করতে হয়। হঠাৎ চলে আসা সাফল্য, হঠাৎ করেই হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ---ক্ষণিকের আগুন্তুক


ভালবাসার মানুষটিকে ঠিক ততটাই ভালবাসতে হয় , যতটা ভালবাসলে তার কথা ভাবতেই নিজের অজান্তেই মুখে হাসি ফুটে আসে।
---ক্ষণিকের আগুন্তুক


প্রতিটি সম্পর্কই অনেক বেশি ভারী এবং প্রত্যেক মানুষকেই সম্পর্কের এই ভার বহন করতে হয়। যখন কারো কাছে এই ভার, বোঝা বলে মনে হয়, ঠিক তখন থেকেই সেই সম্পর্কে ফাটল ধরা শুরু করে...............।।
 ---ক্ষণিকের আগুন্তুক


"জগতে এক প্রজাতির মানুষ আছে, যারা কখনো কাঁদতে জানে না। খুব কষ্টেও তারা হাসতে পারে। একমাত্র তাদের চোখ দেখেই বুঝা যায়, কতটা কষ্ট তারা চেপে রেখেছে নিজের মাঝে।"
---ক্ষণিকের আ গুন্তুক


দুজন কপোত-কপোতীর মাঝে ভালবাসা ঠিক ততদিন স্থায়ী হবে, যতদিন তাদের 
একে অন্যের প্রতি একটি বিশেষ অনুভূতি কাজ করবে। সেই অনুভূতির নাম হচ্ছে রেসপ্যাক্ট (মর্যাদা)। --ক্ষণিকের আ গুন্তুক 


জীবন মানুষকে অনেক খেলা দেখাবে, যে সেই সব খেলাতে বিজয়ী হতে পারবে, সেই টিকে থাকতে পারবে..................।। 
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


জীবনের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে প্রিয়জনদের কাছে পাওয়া, সত্যিই অসম্ভব রকম ভাল লাগার মত অনুভূতি সৃষ্টি করে।তাই সব সময় বাবা-মা, ভাই-বোন, বন্ধু-বান্ধবের কাছাকাছি থাকার চেষ্টা করুন, হয়তো সেই কাছে থাকাটা তাদের জন্য অকল্পনীয় ভাল লাগার অনুভূতি বয়ে নিয়ে আসতে পারে। 
-ক্ষণিকের আগুন্তুক 


কারো উপর ঠিক ততটা নির্ভরশীল হয়ে পরা উচিৎ না, যতটা হলে নিজের অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়। 
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


আধুনিক কালের মানু্ষজন খুব বেশি ভুলোমনা। আজ আছেন, আপনার খুব সমাদার। কাল নেই, কেউ আপনার খবর নিয়েও দেখবে না। 
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


যাকে ভালবাসা যায়, তাকে ঘৃণা করা যায়। কিন্তু যাকে নিজের চাইতে বেশি ভালবাসা যায়, তাঁকে ঘৃণা করা যায় না। 
 --ক্ষণিকের আগুন্তুক


পৃথিবীটা চলে স্বার্থের উপর। আপনি কি কাউকে স্বার্থ ছাড়া কাজ করতে দেখেছেন? যদি দেখে থাকেন, তাহলে ভাববেন, তাঁরা অতিমানব। 
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


উড়ন্ত ঘুড়ির সূতা ছিঁড়ে গেলে, সেই ঘুড়ি ফিরে পাওয়া খুব কষ্টের হয়ে যায়। 
 --ক্ষণিকের আগুন্তুক


জীবনের সাথে সমঝোতা করে বাঁচার কোন মানে হয় না, জীবনটাকে জীবনের স্বাভাবিক গতিপথ অনুযায়ী চলতে দেওয়া উচিত।
--ক্ষণিকের আগুন্তুক 


একাকীত্ব মানুষকে মৃত্যুর দিকে এক ধাপ ঠেলে দেয়। 
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


কেউ কারো জন্য অপেক্ষার প্রহর গোনে না, সব কিছুই জলজ্যান্ত ভ্রমের মত। --ক্ষণিকের আগুন্তুক 


ভালবাসার মধ্যে যদি কখনো যোগ্যতার প্রশ্ন চলে আসে, তবে সেই ভালবাসা তার স্বকীয়তা হারিয়ে ফেলে। 
 --ক্ষণিকের আগুন্তুক


ভালোবাসার ক্ষেত্রে দূরত্ব বিষয়টি কোন বিষয়ই না।অনেক দূরে থেকে ও ভালোবাসার মানুষটির কাছাকাছি থাকা যায় এই ভালোবাসার জোরেই। 
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


চোখ বন্ধ করুন, যদি চোখের সামনে আপনার ভালবাসার মানুষটির প্রতিকৃতি দেখতে পান! তাহলে জেনে নিন, আপনি তাকে ভালবাসেন না। সাময়িক মোহ বা ঘোর বা তন্দ্রায় রয়েছেন। মোহ বা ঘোর বা তন্দ্রার একটি নির্দিষ্ট পিরিয়ড বা অধ্যায় রয়েছে, এটা পাড় হয়ে গেলেই ভালবাসায় কমতি দেখা যাবে। 
 --ক্ষণিকের আগুন্তুক 


সময়ের সাথে আমরা বদলে যাই, শুধু পরে থাকে স্মৃতি মাখা কিছু মধুর কিংবা তিক্ত সময়। যা কিনা হয় আমাদের আনন্দ দেয় অথবা দেয় বিরহের অনল। 
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


আমরা হয়তো নিজেকে সুখী হিসেবে গণ্য করি, কিন্তু দুঃখের খাতা নিয়ে বসলে, সুখের অধ্যায়টুকুকে বড়ই মলিন মনে হয়। 
 --ক্ষণিকের আগুন্তুক


ভালবাসা মধুর একটি অনুভূতি, কিন্তু এর মাঝে মাত্রাতিরিক্ত পাগলামি এসে পরলে এর স্বাদ তিক্ত হয়ে যায়।
 --ক্ষণিকের আগুন্তুক



ভালবাসা-বাসি মানুষ তিন প্রকার।


প্রথমত, মেয়ে ডমিন্যান্ট রিলেশন। এই ক্ষেত্রে ছেলেরা হয়-ভ্যাবলা হয়, নয় বোকা হয় নতুবা হাফ-মেল-হাফ-ফিমেল হয় (হাফ লেডীস), এই ধরনের রিলেশন কিছু দিন ভাল থাকলেও এর পরিণতি হয় বিচ্ছেদ দিয়ে। কারন মেয়েরা, মেয়ে-পাগল ছেলে কিছুদিন সহ্য করলেও সারা-জীবনের জন্য সহ্য করতে ইচ্ছুক হয় না।


দ্বিতীয়ত, ছেলে ডমিন্যান্ট রিলেশন। এই ক্ষেত্রে ছেলেরা মেয়েদেরকে তাদের বশে রাখে, অনেকটা একুরিয়াম কিনে মাছ পরিচর্যা করার মত অথবা পাখির খাঁচায় পাখি পালার মত। দুই ক্ষেত্রেই বিপদ ঘটার সম্ভাবনা থাকে। মাছ মরে যেতে পারে, পক্ষান্তরে পাখিও খাঁচা ভেঙ্গে উড়াল দিতে পারে।

তৃতীয়ত, ছেলে-মেয়ে উভয়ের ডমিন্যান্ট রিলেশন। এই ক্ষেত্রে ছেলে-মেয়ে দুজনেই একে অপরের উপর প্রভাব খাটায়। এতে করে তাদের মাঝে ঝগড়া, মারামারি, কাটাকাটি সব হলেও দিন শেষে তারা একসাথেই থাকে।
 --ক্ষণিকের আগুন্তুক



কাউকে ততটা বিশ্বাস করা উচিত নয়, যতটা করলে মাঝে মাঝে নিজেকেই নিজে অবিশ্বাস করার অবস্থা চলে আসে, মনে হয় সে যা বলে তাই হয়তো ঠিক।
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


হারিয়ে গিয়েছিলাম আবার ফিরে এলাম। হারিয়ে যাওয়া আর ফিরে আসার মাঝেও অন্যরকম আনন্দ.........।। 
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


মাঝে মাঝে জগত সংসার থেকে হারিয়ে যেতে পারলে মন্দ হতো না। কেননা হারিয়ে যাওয়ার আকাঙ্ক্ষা মানুষের সেই আদি লগ্ন হতেই।
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


মানুষ মাত্রই বিভ্রান্তির শিকার, চুল পরিমান বিষয় নিয়েও মাঝে মাঝে বিরাট কিছু ঘটে যায় শুধুমাত্র এই বিভ্রান্তির জন্য। এটা মানব মন থেকে উঠে গেলে অনেক কিছুকেই সহজ বলে মনে হতো।
 --ক্ষণিকের আগুন্তুক


তুমি কারো কাছে ঠিক ততক্ষণ পর্যন্ত ভালো, যতক্ষণ পর্যন্ত সে তোমার কাছ থেকে তার আশানুরূপ ফল লাভ করবে। কোন কারনে যদি সেই ফল পাওয়া শেষ হয়ে যায়, তাহলেই তাকে তোমার কাছে খারাপ বলে মনে হবে। 
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


"সুখ-দুঃখ হচ্ছে একই সুতোয় বাঁধা দুই প্রান্ত, কোন ভাবে সুখের প্রান্তটি বাতাসে বাঁকিয়ে গেলে দুঃখের দেখা মেলে।" 
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


i wear sunglass because sometime it hides my tears. 
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


যা দেখে, শুনে বা প্রত্যক্ষ করে মানুষ কষ্ট পায়, মানুষ চায় সেসব জিনিসগুলো হতে অনেক অনেক দূরে চলে যেতে। কেননা মানুষ সব সময় কষ্ট থেকে দূরে ভাগতে চায়, এটাই যে তার স্বভাবসলুভ প্রকৃতি। 
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


নদীর উপর লঞ্চে বসে আকাশের তারাগুলোকে দেখতে এতটাই স্পট দেখায় যে, মনে হয় আমাদের মনটাও এতটা স্পষ্ট হলে মন্দ হতো না। কিন্তু আমরা তো কোন দেব দ্যূত বা তারার মত স্বচ্ছও নই, আমাদের সকলের মনের মাঝে সামান্যতম হলেও কুলশ বিদ্যমান। 
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


মানুষের বিশ্বাসটা বড়ই অদ্ভুত, আজ একজনকে অনেক বেশি বিশ্বাস করলে হয়তো কাল তাকেই নাবিশ্বাস করে বসে। অদ্ভুত প্রবৃত্তি এই বিশ্বাসের। 
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


কেউ কাউকে কষ্ট দিতে চায় না, দেয়ও না, বাইরে থেকে দেখলে একরকম দেখায় আর ভেতর থেকে অন্যরকম। 
 --ক্ষণিকের আগুন্তুক


কারো জীবন থেকে চলে যাওয়া মানেই তাকে ভুলে যাওয়া নয়.........।। 
--ক্ষণিকের আগুন্তুক


"মানুষকে কস্ট দেওয়াটা খুব সহজ,কিন্তু সুখী করাটাই সবচেয়ে কঠিন কাজ......."-ক্ষণিকের আগুন্তক